হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সুন্নাহ শরীফ-এ তথা হাদীছ শরীফ-এ বলেন, “যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বিরোধিতা করে, বিদ্বেষ পোষণ করে, গালিগালাজ করে তাদের সাথে তোমরা উঠা-বসা করো না, চলা-ফেরা করো না, খাওয়া-দাওয়া করো না, তাদের মেয়ে বিয়ে করো না, তাদের কাছে মেয়ে বিয়ে দিও না এবং তাদের সাথে দেখা হলে বলো- তোমাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত।”
কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ যে চারটি মাসকে হারাম বা সম্মানিত বলে ঘোষণা করা হয়েছে তন্মধ্যে অন্যতম মাহে মুহররম মাসের আগমনী বার্তা বইছে। আর এখনই উত্তম সময় শপথ গ্রহণ করার যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যাদের সাথে দেখা হলে মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষণের দোয়া করতে বলেছেন সেই চির লা’নতী ওহাবী-খারিজী, দেওবন্দী-তাবলীগী, জামাতী-মওদুদী, লা-মাযহাবীসহ তাবৎ ধর্মব্যবসায়ী, ওলামায়ে ‘ছূ’গংদের সাথে আমরা মু’মিন-মুসলমানরা উঠা-বসা করবো না, চলা-ফেরা করবো না, খাওয়া-দাওয়া করবো না, তাদের মেয়ে বিয়ে করবো না, তাদের কাছে মেয়ে বিয়ে দিবো না। বরং তাদেরকে সর্বক্ষেত্রে সর্ববিষয়ে সমাজের সর্বস্তরে শক্তভাবে বয়কট ও প্রতিহত করবো। কারণ তারা হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম ও হযরত ছহাবায়ে আজমাঈন রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের শানে কুফরীমূলক বক্তব্য দিয়ে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে এই শপথের উপর ইস্তিক্বামত থাকার তাওফীক্ব ইনায়েত করুন। আমীন।